সূচিপত্র
- মেষ রাশির জন্য প্রেম ও সম্পর্কের টিপস
- বৃষ রাশির জন্য প্রেমের সম্পর্কের টিপস
- মিথুন রাশির জন্য প্রেম ও সম্পর্কের টিপস
- কর্কট রাশির জন্য প্রেমের টিপস
- সিংহ রাশির জন্য প্রেম ও সম্পর্কের টিপস
- কন্যা: ভয় ছাড়াই ভালোবাসতে শেখ
- তুলা রাশির জন্য প্রেম ও সম্পর্কের টিপস
- বৃশ্চিক: সম্পর্কে ভারসাম্য বজায় রাখুন
- ধনু রাশির জন্য প্রেমের টিপস
- মকর রাশির জন্য প্রেমের টিপস
- কুম্ভ রাশির জন্য প্রেমের টিপস
- মীন রাশির জন্য প্রেমের টিপস
আপনি কি কখনও ভেবেছেন, কীভাবে আপনার রাশিচক্র অনুযায়ী প্রেমের সম্পর্ক আরও উন্নত করা যায়? একজন মনোবিজ্ঞানী ও জ্যোতিষশাস্ত্র বিশেষজ্ঞ হিসেবে, আমি বহু মানুষকে তারকা-গোপন রহস্য আবিষ্কার করতে এবং সেগুলো ব্যবহার করে তাদের প্রেমের বন্ধনকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করার সৌভাগ্য পেয়েছি।
আমার ক্যারিয়ারজুড়ে, আমি অগণিত প্রেমের গল্পের সাক্ষী হয়েছি এবং মূল্যবান শিক্ষা পেয়েছি—কীভাবে প্রতিটি রাশিচক্র প্রেমের ক্ষেত্রে নিজস্বভাবে সম্পর্ক গড়ে তোলে।
আমি চাই, আমার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা আপনার সঙ্গে ভাগ করে নিতে, যাতে আপনি আপনার সমস্ত সম্ভাবনা উন্মোচন করতে পারেন এবং একেবারে ব্যক্তিগত ও অনন্য উপায়ে আপনার প্রেমের সম্পর্ক উন্নত করতে পারেন।
এই লেখায়, আমরা দেখব কীভাবে প্রতিটি রাশিচক্র তার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যকে কাজে লাগিয়ে আরও দৃঢ়, সন্তোষজনক ও দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে।
নিজেকে জানার এবং জ্যোতিষশাস্ত্রের আবিষ্কারের এক যাত্রার জন্য প্রস্তুত হন, যা চিরকাল আপনার প্রেমের বন্ধনকে রূপান্তরিত করবে!
মেষ রাশির জন্য প্রেম ও সম্পর্কের টিপস
মেষ, আগুন জাতীয় রাশি হিসেবে, সম্পর্কের ক্ষেত্রে তুমি সাধারণত অধৈর্য হয়ে পড়ো।
তবে, সম্পর্ককে ভারসাম্যপূর্ণ ও স্থিতিশীলভাবে বিকশিত হওয়ার জন্য সময় দেওয়া জরুরি।
নিজেকে একটু নমনীয় করো এবং দুর্বলতা প্রকাশের ভয় কাটিয়ে ওঠো।
সাফল্যের প্রতি তোমার তাড়না তোমাকে নিজের জীবনেই বেশি মনোযোগী করে তোলে, ফলে সঙ্গীকে অবহেলা করতে পারো।
তোমার ব্যক্তিগত লক্ষ্য ও সম্পর্ক—দুটোতেই সময় ও শ্রম দাও।
সঙ্গীর চাহিদা ও অনুভূতির প্রতি সংবেদনশীল হও।
সম্পর্ক বা সঙ্গীর মধ্যে নিখুঁততা খোঁজা বন্ধ করো।
তাদের ত্রুটি ও অসম্পূর্ণতাকে গ্রহণ করো এবং সমালোচনা এড়িয়ে চলো।
তোমার সদিচ্ছা প্রকাশ করো, তবে সঙ্গীকে ছোট না করে।
মনে রেখো, ভালোবাসা মানে অন্যকে বদলানো নয়, বরং তাকে যেমন সে আছে তেমনই গ্রহণ করা।
প্রেমিকের জীবনে কেন্দ্রে থাকতে চাওয়া স্বাভাবিক, তবে সঙ্গীকেও নিজের জীবনযাপন করতে দাও এবং সেটা ব্যক্তিগত অপমান হিসেবে নিও না।
সঙ্গীর মনোযোগ নিয়ে লোভী হয়ো না এবং নিজের স্বাধীনতাও উপভোগ করতে শেখো।
আবেগ ও মনোযোগ পাওয়া স্বাভাবিক চাওয়া, তবে সঙ্গীর স্বাতন্ত্র্যও সম্মান করো।
নিজের চাহিদা স্পষ্টভাবে জানাও এবং তাদেরও নিজেদের কাজ করার সুযোগ দাও।
অতিরিক্ত ভালোবাসা দিয়ে সঙ্গীকে দমিয়ে রেখো না।
একাকী সময় কাটাতে শেখো এবং নিজের পরিচয় বজায় রাখো।
সম্পর্কে স্বাস্থ্যকর সীমারেখা নির্ধারণ করো এবং সঙ্গীকে তার নিজস্ব আগ্রহ ও সামাজিক জীবন গড়ে তুলতে উৎসাহিত করো।
মেষ, বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে তোমার লড়াই বেছে নাও।
সব মতবিরোধ বড় ঝগড়া দাবি করে না। আপোস করতে শেখো এবং সঙ্গীর প্রতি ধৈর্য ধরো।
হঠাৎ রাগ বা আবেগ নিয়ন্ত্রণ করো, কারণ এগুলো সম্পর্কে ক্ষতি করতে পারে।
বিশ্বস্ততা তোমার জন্য চ্যালেঞ্জ হতে পারে কারণ তুমি নতুনত্ব ও উত্তেজনা খোঁজো। কিভাবে সম্পর্ক আরও রোমাঞ্চকর করা যায় তা নিয়ে সঙ্গীর সঙ্গে খোলামেলা কথা বলো এবং নিশ্চিত হও যে দুজনেই সন্তুষ্ট আছো।
নিজের ভুল স্বীকার করতে শেখো এবং অন্যদের দোষারোপ বন্ধ করো। নিজের কাজের দায়িত্ব নাও এবং অজুহাত দিও না।
নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার চেষ্টা ছেড়ে দাও এবং নিজের আচরণ উন্নত করো।
সঙ্গীকে অবহেলা করো না।
তাদের জীবনে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো এবং অপ্রয়োজনীয় ঈর্ষা দিয়ে সম্পর্ক পরীক্ষা করো না।
মনে রেখো, ভালোবাসা প্রতিদিন লালন করতে হয় এবং দুজনেরই নিরন্তর প্রচেষ্টা দরকার।
বৃষ রাশির জন্য প্রেমের সম্পর্কের টিপস
বৃষ, পৃথিবী জাতীয় রাশি হিসেবে, তুমি প্রেমের সম্পর্কে কিছুটা দূরত্ব বজায় রাখো ও সাবধান থাকো।
অন্তরে তুমি একেবারে রোমান্টিক হলেও, আঘাত পাওয়ার ভয়ে আবেগ খুলে দেখাতে ভয় পাও।
কিন্তু সত্যিকারের সংযোগ পেতে হলে তোমার দেয়াল ভাঙতে হবে এবং অন্যদের তোমার কোমল আত্মা দেখতে দিতে হবে।
আবেগিক ঘনিষ্ঠতা ও দুর্বলতার ভয় তোমাকে সত্যিকারের ভালোবাসা পেতে বাধা দিতে পারে—এটা হতে দিও না।
একবার মন খুলে দিলে তুমি বিশ্বস্ত ও উদার সঙ্গী হয়ে ওঠো।
তোমার নিঃস্বার্থ স্বভাব তোমাকে সবসময় সঙ্গীর পাশে দাঁড়াতে উদ্বুদ্ধ করে—হোক তা আবেগিক, শারীরিক বা আর্থিক সহায়তা।
তবে খেয়াল রাখবে, যেন তোমার উদারতার সুযোগ কেউ না নেয় বা এটাকে দুর্বলতা মনে না করে।
তোমার দানশীলতা যেন সত্যিকারের ইচ্ছা থেকে আসে, বিনিময়ে কিছু পাওয়ার আশায় নয়—এটা নিশ্চিত করো।
বৃষ, মাঝে মাঝে তুমি নিয়ন্ত্রণের প্রবণতার কারণে কিছুটা চালাকিও করতে পারো।
কিন্তু সম্পর্কে অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণ সঙ্গীকে দূরে সরিয়ে দিতে পারে।
নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দাও এবং সবকিছু স্বাভাবিকভাবে চলতে দাও।
মনে রেখো, সম্পর্ক কোনো একক শাসন নয়—এটা দুজনের ভাগ করা আবেগিক যাত্রা।
সঙ্গীর কথা শোনো, তাদের চাহিদা বোঝো এবং ইচ্ছা চাপিয়ে না দিয়ে আপোস করো।
ঈর্ষা ও অধিকারবোধ—এই দুটি বিষয়েও নজর দাও। সঙ্গীর ওপর বিশ্বাস রাখো এবং তাদের স্বাধীনতা সম্মান করো। ভালোবাসার মানুষকে সম্পত্তি নয়, স্বাধীন ব্যক্তি হিসেবে দেখো।
তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত নিতে দাও—এতে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে।
অবহেলিত বোধ করলে তুমি অনুভূতি জমিয়ে রাখো, যা পরে হঠাৎ রাগ বা আবেগিক দূরত্ব তৈরি করতে পারে।
নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে খোলামেলা ও সম্মানজনকভাবে অনুভূতি প্রকাশ করো।
ভুল বোঝাবুঝি জমতে দিও না—এতে সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
বৃষ, তুমি স্থিতিশীলতা ও নিয়ম পছন্দ করলেও মাঝে মাঝে কমফোর্ট জোন থেকে বেরিয়ে আসা জরুরি। নতুন অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বন্ধন মজবুত করবে ও সম্পর্কের উজ্জ্বলতা বজায় রাখবে।
সঙ্গীকে বিচার করা এড়িয়ে চলো এবং আরও উদার মনের হও। তাদের বিশ্বাস ও মতামত গ্রহণ করো—even যদি তা তোমার থেকে আলাদা হয়।
গোপন তথ্য অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার কোরোনা—এতে শুধু অবিশ্বাস বাড়বে ও দূরত্ব তৈরি হবে।
সংক্ষেপে, বৃষ—একটি সফল সম্পর্কের জন্য আবেগ খুলে দেখানো, সঙ্গীর ওপর বিশ্বাস রাখা, কার্যকর যোগাযোগ এবং সবকিছু স্বাভাবিকভাবে চলতে দেওয়া শেখা জরুরি। কমফোর্ট জোন থেকে বেরিয়ে আসো ও অন্যদের বিচার করা এড়িয়ে চলো। ধৈর্য ও প্রতিশ্রুতি দিয়ে দৃঢ় ও দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারবে।
মিথুন রাশির জন্য প্রেম ও সম্পর্কের টিপস
মিথুন হিসেবে, জীবনের প্রতি তোমার প্রবল আকাঙ্ক্ষা ও অ্যাডভেঞ্চারের তৃষ্ণা আছে—তাই সঙ্গীর সঙ্গে খোলামেলা ও আন্তরিক যোগাযোগ রাখা জরুরি।
নিজের ইচ্ছা ও চাহিদা প্রকাশ করলে সম্পর্কের ভেতরে-বাইরে দুটোতেই উত্তেজনা বজায় থাকবে। মাঝে মাঝে মনে হতে পারে সঙ্গী তোমার স্বাধীন চেতাকে সীমাবদ্ধ করছে—কিন্তু মনে রেখো, প্রতিশ্রুতি নেওয়ার সিদ্ধান্ত তোমারই ছিল; সব কৌতূহল মেটানো সঙ্গীর দায়িত্ব নয়।
তাদের সঙ্গে কথা বললে দেখবে, তারা তোমাকে প্রয়োজনীয় স্বাধীনতা দিতে রাজি থাকবে—এতে অবাকও হতে পারো!
মনে রেখো, সম্পর্কে থাকা মানে সামাজিক জীবন ছেড়ে দেওয়া নয়। বন্ধু-বান্ধব, শখ ও ব্যক্তিগত কাজ অবহেলা কোরোনা। নিজেকে হারিয়ে ফেললে বা অতিরিক্ত আত্মত্যাগ করলে সম্পর্কে একঘেয়েমি আসবে ও নিজের পরিচয় হারাবে।
মিথুন হিসেবে মাঝে মাঝে অন্য কারও কথা ভাবতে পারো—সবসময় নতুন কিছু খুঁজছ। এতে সামনে যা আছে তা উপেক্ষিত হতে পারে। যা আছে তার মূল্য বোঝো এবং নিজেকে ভাগ্যবান মনে করো। কেন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলে তা মনে রাখো এবং শরীর-মন-হৃদয়ে বিশ্বস্ত থেকো।
কখনও কখনও সংঘাত এড়াতে অন্যরা যা শুনতে চায় তাই বললেও সত্যবাদী হওয়া জরুরি—even যদি তা তোমার জন্য অস্বস্তিকর হয়।
তোমার অস্থির স্বভাব মাঝে মাঝে সঙ্গীর প্রতি মনোনিবেশে বাধা দেয়। যখন একসঙ্গে থাকো তখন সংযোগকে অগ্রাধিকার দাও এবং নিজের ক্রমাগত উদ্দীপনার চাহিদা সম্পর্কে সচেতন থাকো। তবে সঙ্গীকেও তোমার জীবনের উদ্দীপনা হতে দাও। তাদের সঙ্গে উপস্থিত থেকো—এটাই দৃঢ় সম্পর্কের মূল চাবিকাঠি।
সঙ্গীর চাহিদাকেও গুরুত্ব দাও। তোমার অনিশ্চিত স্বভাব তাদের বিভ্রান্ত বা সীমাবদ্ধ করতে পারে। উত্তেজনার চাহিদা আর স্থিতিশীলতার মধ্যে ভারসাম্য আনতে শেখো—যেটা সঙ্গীর প্রয়োজন হতে পারে।
মিথুন হিসেবে আহত হলে নাটকীয় বা অস্থির হয়ে পড়তে পারো। আবেগ নিয়ন্ত্রণে কাজ করো এবং কাজ করার আগে ভাবো। অপমান বা বিদ্রূপ এড়িয়ে চলো; সঙ্গীর সঙ্গে আরও সংবেদনশীল হওয়া শেখো।
ভালোবাসা ও সম্পর্ক দুজনেরই প্রচেষ্টা ও প্রতিশ্রুতি দাবি করে। এই টিপসগুলো মেনে চললে মিথুন হিসেবে সুস্থ ও দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারবে।
কর্কট রাশির জন্য প্রেমের টিপস
প্রেমে কর্কট, আবেগিক আত্মনিবেদন আর নিজের চাহিদার ভারসাম্য বজায় রাখা শেখা জরুরি।
অনেক সময় তুমি সম্পর্ককে আদর্শ রাখতে গিয়ে নিজেকে খুব বেশি উৎসর্গ করো।
নিজের সঙ্গে সংযোগ রাখো এবং বুঝে নাও—এই প্রক্রিয়ায় নিজের কল্যাণ বিসর্জন দিচ্ছ কিনা।
তুমি খুব সহানুভূতিশীল হলেও নিজেকে ভুলে যেও না।
নিজের বিশ্বাস বিসর্জন দিও না বা সঙ্গীর মধ্যে হারিয়ে যেও না।
নিজেকে সত্যি রাখো এবং নিজের চাহিদা-অনুভূতি প্রকাশে ভয় পেও না।
সঙ্গী তোমার মনের কথা পড়তে পারবে না—খোলামেলা বলতে হবে।
কিছু ঠিক না লাগলে কথা বলতে ভয় পেও না।
উদ্বেগ-অনুভূতি প্রকাশ করা গভীর সংযোগ বজায় রাখতে অপরিহার্য।
প্রকাশে অসুবিধা হলেও কমফোর্ট জোন থেকে বেরিয়ে স্পষ্টভাবে কথা বলাই জরুরি।
অনুভূতি চেপে রাখলে ক্ষোভ-ভুল বোঝাবুঝি বাড়বে।
সঙ্গীকেও তোমার আবেগিক জগতে প্রবেশ করতে দাও।
সংবেদনশীল হলেও আঘাত পাওয়ার ভয়ে নিজেকে গুটিয়ে নিও না—তাদের গভীর চিন্তা-অনুভূতি জানতে দাও।
এতেই তারা তোমার আবেগিক চাহিদা পূরণ করতে পারবে।
সংঘাত বা অস্বস্তিতে পালিয়ে যেও না বা আক্রমণাত্মক হয়োনা; বরং সততার সঙ্গে অনুভূতি প্রকাশ করো।
ঝগড়া-ভিন্নমত যে কোনো সম্পর্কে স্বাভাবিক—মানে এই নয় সব শেষ!
সঙ্গীর অনুভূতি ছোট কোরোনা বা অহংকারী হয়োনা; দুজনেই আবেগিক দায়িত্ব ভাগাভাগি করবে—সমস্যা সমাধানে একসঙ্গে কাজ করো।
কর্কট হিসেবে তুমি ভালোবাসা-নিরাপত্তা চাও; মাঝে মাঝে একটু আঁকড়ে ধরতে পারো বা সঙ্গী একাকী সময় চাইলে কষ্ট পেতে পারো।
তাদের ব্যক্তিগত পরিসর সম্মান করো—এটা তোমাকে বাদ দেওয়া নয় বরং নিজেকে পুনরুজ্জীবিত করার উপায় মাত্র।
স্বাধীনতার প্রয়োজনে আতঙ্কিত হয়োনা; বিশ্বাস রাখো তারা তোমার পাশেই থাকবে।
ছোটখাটো ব্যাপারে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখিও না বা তুচ্ছ সমস্যা বড় কোরোনা; প্রতিক্রিয়া দেওয়ার আগে একটু ভাবো—সবাই তোমার মতো সংবেদনশীল নয়; সঙ্গীরও সীমাবদ্ধতা আছে।
হঠাৎ মেজাজ পরিবর্তনে সঙ্গী দূরে চলে যেতে পারে—সবসময় তাদের বিশেষ অনুভব করাতে সচেষ্ট হও।
নিজের নিরাপত্তাহীনতার ওপর কাজ করো; এগুলো সম্পর্কে চাপিয়ে দিও না; আধিপত্য বা নিয়ন্ত্রণ নয়—বরং তাদের চাহিদা-ইচ্ছায় মানিয়ে নিতে শেখো।
সবকিছু নিজের পক্ষে আনার চেষ্টা কোরোনা; বরং খোলামেলা বলো কী চাও।
মনে রেখো, সঙ্গী স্বাধীন ব্যক্তি—not ego পূরণের মাধ্যম নয়!
সংক্ষেপে: আবেগিক আত্মনিবেদন আর নিজের চাহিদার ভারসাম্য শেখ; খোলামেলা যোগাযোগ, বিশ্বাস আর পারস্পরিক সম্মান গভীর ও দীর্ঘস্থায়ী সংযোগ গড়ে তোলে; নিজের ওপর কাজ করলেই প্রেমে সফলতা আসবে!
সিংহ রাশির জন্য প্রেম ও সম্পর্কের টিপস
জীবনের সব ক্ষেত্রেই তুমি স্বাভাবিক নেতা—প্রেমেও তাই!
তবে সাবধান: সব সিদ্ধান্ত-নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নিলে সঙ্গীর প্রতি সম্মান-আকর্ষণ হারাতে পারো।
সমতার পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে; সঙ্গীকেও উদ্যোগ নিতে দাও।
ইচ্ছা চাপিয়ে দিও না; তাদের নিজেদের সিদ্ধান্ত নিতে দাও; তাদের পরিসর সম্মান করো; নিজেদের ব্যাপারে তাদের সিদ্ধান্ত নিতে দাও।
সঙ্গীর মনযোগ অন্যদিকে গেলে মনে কোরোনা তারা অবহেলা করছে; তাদের লক্ষ্য-স্বপ্নকে সমর্থন করো—ঈর্ষান্বিত বা নিয়ন্ত্রণকারী হয়োনা।
মনযোগ ভাগাভাগি শেখ; সবসময় শুধু নিজের কথা ভাবলে চলবে না!
সঙ্গীর প্রতি আগ্রহ-সমর্থন দেখাও—even যখন তারা কেন্দ্রে থাকে; শুনতে শেখ; আত্মকেন্দ্রিকতা কমাও।
তোমার সঙ্গী এমন কাউকে চায় যে পাশে থাকবে আর আবেগিক সমর্থন দেবে।
খোলামেলা কথা বলো; ধরে নিও না তারা সব বুঝে নেবে; অনুভূতি-চিন্তা প্রকাশ করো—সবাই তোমার মতো সংবেদনশীল নয়!
তুমি বুঝলেও নিশ্চিত হও তারা ঠিক আছে কিনা; নিজের স্বার্থে তাদের আবেগ অবহেলা কোরোনা; সংযোগ-বন্ধন অগ্রাধিকার দাও; নিজের লাভের জন্য তাদের ইচ্ছা বিসর্জন দিও না।
ভালোবাসা প্রচেষ্টা দাবি করে; কল্পনার জগতে থেকোনা যে প্রেম সহজেই নিখুঁত হবে!
চ্যালেঞ্জ-সংঘাত আসবেই—একসঙ্গে সমাধান করো; ক্ষমা করতে শেখ; দোষ চাপানো বন্ধ করো; যুক্তি দিয়ে ভাবনা চালাও—অতিরিক্ত আবেগ নয়!
সবশেষে: মনযোগ পাওয়ার জন্য বা নিজেকে ভালো দেখানোর জন্য কটু মন্তব্য কোরোনা; সহানুভূতিশীল হও; পারস্পরিক সম্মান আর আন্তরিক ভালোবাসায় সম্পর্ক গড়ে তুলবে!
কন্যা: ভয় ছাড়াই ভালোবাসতে শেখ
কন্যা, তুমি অন্যদের মন জয় করতে পারলেও অনেক সময় নিজের অনুভূতি বিনিয়োগ করতে দ্বিধা পাও—বিশেষ করে যাদের সঙ্গে সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে!
নিজ হাতে তৈরি দেয়াল ভেঙে ফেলবার সময় এসেছে—আঘাত পাওয়ার ভয়ে বাঁচবে না!
পারফেকশনিস্ট স্বভাব তোমাকে অন্য কারও ওপর নির্ভর করতে ভয় পাইয়ে দেয়; কিন্তু সম্পর্কে নির্ভর করা দুর্বলতা নয়—বরং বিশ্বাসের পরিচয়!
তাদের পাশে থাকতে দাও; তারা যেন দরকারি মনে করে সেটাও জরুরি!
প্রতিশ্রুতিতে প্রস্তুত হলে আবেগিক দুর্বলতা প্রকাশেও প্রস্তুত হতে হবে!
ভেতরে শক্ত হলেও সঙ্গী চায় তুমি অনুভূতি দেখাও!
নিঃশব্দে কষ্ট পেও না বা একলা লড়াই কোরোনা; খোলামেলা যোগাযোগ শেখ!
উচ্চ মানদণ্ড আর অতিরিক্ত সমালোচনার প্রবণতা মাঝে মাঝে সঙ্গীকে পরীক্ষাগারে ফেলে দেয়!
ত্রুটিতে সহনশীল হও; ভুল মানেই ত্রুটি নয়!
অবাস্তব প্রত্যাশা চাপিয়ে দিয়োনা; আরও আন্তরিক আর উদার মনের হও!
সবসময় খুঁটিনাটি নিয়ে পড়ে থেকোনা; সব কিছু নিখুঁত হতে পারে না—এটাই স্বাভাবিক!
প্রত্যেক কথাবার্তা বা কাজে গোপন অর্থ খোঁজা বন্ধ করো—প্রায়ই কোনো অর্থ নেই!
বড় ছবিটা দেখতে শেখ আর সব ঠিক করার চেষ্টা ছেড়ে দাও!
মাঝেমধ্যে একটু অদ্ভুত হতে পারো বা কোনো কারণ ছাড়াই পরিকল্পনা বাতিল করো!
সঙ্গীর অনুভূতির প্রতি সংবেদনশীল হও আর ইচ্ছা না থাকলেও আপোস করার চেষ্টা করো!
তাদের পাশে থাকতে বলবা বা শুধু জানিয়ে দেবে একাকীত্ব দরকার!
মাঝেমধ্যে রুটিন ছেড়ে আনন্দ উপভোগ করতে ভুলোনা!
সঙ্গে কিছু স্পন্টেনিয়াস করবা; দায়িত্ব ভুলে যাও আর ভালোবাসাকে জীবনের কেন্দ্রে নিয়ে আসবা!
একাকীত্বের মুহূর্তে সংযোগ বাড়াও আর বাইরের জগত ভুলে যাও!
ভয় ছাড়াই ভালোবাসাই পরিপূর্ণ সম্পর্কের মূল চাবিকাঠি!
তুলা রাশির জন্য প্রেম ও সম্পর্কের টিপস
তুলা, শুক্র দ্বারা শাসিত রাশি হিসেবে তুমি জন্মগতভাবেই রোমান্টিক!
ভালোবাসা আর তার চারপাশের সৌন্দর্য তোমাকে আকৃষ্ট করে!
তবে মাঝে মাঝে তুমি অতিরিক্ত আবেগিক নির্ভরতা তৈরি করো—সম্পূর্ণ সুখ-কল্যাণ সঙ্গীর ওপর ছেড়ে দিলে সম্পর্কে চাপ পড়ে আর সঙ্গী ক্লান্ত হয়ে পড়ে!
নিজস্ব সুখ-পরিপূর্ণতা খুঁজে নেওয়া জরুরি—অন্য কারও ওপর পুরোপুরি নির্ভর করা ঠিক নয়!
অনেক সময় সঙ্গীকে অসুখী করার ভয়ে নিজেকে বিসর্জন দাও; চুপ থাকবা আর সব সিদ্ধান্ত তাদের হাতে তুলে দেবে!
নিজস্ব চাহিদা-ইচ্ছাকে অগ্রাহ্য কোরোনা!
চিন্তা প্রকাশ শেখ আর সমালোচনায় অতিসংবেদনশীল হয়োনা!
খোলামেলা যোগাযোগ সুস্থ সম্পর্ক গড়তে অপরিহার্য!
দুজনেই সুখ ধরে রাখতে কাজ করবে—তোমার ইচ্ছাগুলোও পূরণ হওয়া উচিত!
রাজনৈতিক দক্ষতা কখনও বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে যখন "না" বলতে বা আবেগ প্রকাশ করতে পারোনা!
নিজেকে দৃঢ়ভাবে প্রকাশ শেখ; যা সত্যি অনুভব করছ তা বলবা আর সমস্যা সরাসরি মোকাবিলা করবে!
নিজস্ব অনুভূতি-পৃথিবী দ্বিতীয় স্থানে রেখোনা—এতে প্যাসিভ-অ্যাগ্রেসিভ আচরণ বাড়বে!
স্পষ্টভাবে বলবা আর আত্মবিশ্বাস নিয়ে অনুভূতি প্রকাশ করবে!
পারফেকশন খোঁজা বন্ধ করবা আর বাইরের কাছে কীভাবে দেখাবে তা নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করবে না!
সঙ্গী কোনো আদর্শ ভাবনা নয়—সে বাস্তব মানুষ যার নিজস্ব ত্রুটি আছে!
অন্যদের সামনে কেমন দেখাবে তা নিয়ে ভয় ছেড়ে দিয়ে আন্তরিক সংযোগ গড়ে তুলবা!
আগের সম্পর্ক থেকে পাওয়া আঘাত বর্তমান সঙ্গীর ওপর চাপিয়ে দিয়োনা!
বর্তমানকে সাবেকদের সঙ্গে তুলনা কোরোনা বা পুরোন বিশ্বাসঘাতকতার কারণে সন্দেহ কোরোনা!
নিজেকে বিশ্বাস করবা আর নিজের মূল্য বোঝবা! মনে রেখো: সঙ্গী যেমন আছ তেমনই ভালোবাসে!
সবশেষে: সম্পর্কে নিজের পরিচয় হারিয়োনা! মাঝে মাঝে সঙ্গীর শখ-আগ্রহ গ্রহণ করে নিজেকে হারাতে পারবা—নিজস্বতা বজায় রাখবা!
ব্যক্তিত্ব আর মিল পাশাপাশি থাকতে পারে!
সংক্ষেপ: তুলা, নিজের মধ্যে আবেগিক ভারসাম্য খুঁজে নাও, খোলামেলা যোগাযোগ রাখবা, নিজেকে মূল্য দেবে আর সম্পর্কে সত্যি থাকবে—এটাই সুস্থ-দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের মূল স্তম্ভ!
বৃশ্চিক: সম্পর্কে ভারসাম্য বজায় রাখুন
প্রেমের সম্পর্কে তুমি অত্যন্ত নিবেদিত ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে পরিচিত!
তবে মনে রাখবে: সম্পূর্ণ মিশে গেলে ব্যক্তিত্ব হারানোর ঝুঁকি থাকে!
নিজস্ব আবেগিক স্বাধীনতা বজায় রাখবে এবং সঙ্গীকেও সম্মান করবে!
সম্পর্ক মানেই এক হয়ে যাওয়া নয়—বরং মন-দেহ-আত্মার বন্ধন তৈরি করা, যেখানে দুজনেই ব্যক্তি হিসেবে আলাদা থাকে!
নিয়ন্ত্রণ ছাড়তে শেখ আর ক্ষমতার প্রতি আসক্তি ছেড়ে দাও!
জেদ-একগুঁয়ে স্বভাব তোমাকে কখনও কখনও সঙ্গীকে নিয়ন্ত্রণ বা প্রভাবিত করতে বাধ্য করে—but মনে রেখ: প্রকৃত ভারসাম্য আসে স্বাভাবিকভাবে সবকিছু চলতে দেওয়া থেকে!
যৌনতাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার কোরোনা—বরং ভালোবাসা আর আন্তরিক সংযোগ প্রকাশে ব্যবহার করবা!
খুঁটিনাটি নিয়ে পড়ে থাকলে সম্পর্কে অযথা টানাপড়েন বাড়বে—ছেড়ে দিতে শেখ আর বড় ছবিটা দেখতে শেখ!
ডাবল স্ট্যান্ডার্ড এড়িয়ে চলবা—এতে অবিশ্বাস বাড়বে! নিজের চিন্তা-অনুভূতি খোলামেলা জানাবে; শুধু সঙ্গীর কাছ থেকে আশা করবে না!
আবেগিক ঘনিষ্ঠতার জন্য উন্মুক্ততা-বিশ্বাস জরুরি!
ভয় পেও না: অতীত-মনের ভয়-কৌতূহল প্রকাশ করলে গভীর সংযোগ সম্ভব হবে!
সঙ্গে সঙ্গে: সঙ্গীর গোপনীয়তা সম্মান করবে! তাদের প্রতিটি চিন্তা-অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ করার দরকার নেই! প্রত্যেকেরই কিছু ব্যক্তিগত ব্যাপার থাকে!
গোপনে নজরদারি বা অনুমতি ছাড়া জিনিসপত্র দেখা এড়িয়ে চলবা!
বিশ্বাস সুস্থ সম্পর্কের ভিত্তি!
নিজস্ব অন্তর্দৃষ্টি আর সন্দেহ/paranoia-এর মধ্যে পার্থক্য করতে শেখ! অযৌক্তিক ভয়-ঈর্ষায় সম্পর্কে ক্ষতি হতে পারে! নিজের ওপর বিশ্বাস বাড়াবে আর ধৈর্য ধরবে!
গভীর শ্বাস নাও/ধ্যান/যোগব্যায়াম করে শান্ত থাকবা আর দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবে না!
অনিশ্চিত/অস্থির আবেগ এড়িয়ে চলবা! খোলামেলা অনুভূতি জানাবে আর প্যাসিভ-অ্যাগ্রেসিভ হবে না!
ক্ষোভ জমিয়ে রাখলে প্রতিশোধপরায়ণ আচরণ বাড়বে—এটা ক্ষতিকর!
গঠনমূলকভাবে অনুভূতি প্রকাশ করবে আর শান্তিপূর্ণ সমাধান খুঁজবে—প্রতিশোধ নয়!
ভালোবাসা-সহানুভূতি সুস্থ সম্পর্কের ভিত্তি! অহংকার/নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা ছেড়ে দিয়ে গভীর সংযোগ উপভোগ করবে!
ভারসাম্য বজায় রাখা শেখ এবং পারস্পরিক সম্মান/খোলামেলা যোগাযোগ/নিঃশর্ত ভালোবাসায় সম্পর্ক গড়ে তুলবে!
ধনু রাশির জন্য প্রেমের টিপস
প্রিয় ধনু, জানি প্রতিশ্রুতিতে ভয় পাও—ভাবছ এতে স্বাধীনতা/উত্তেজনা হারাবে!
কিন্তু জেনে রাখ: সম্পর্কে থেকেও বিশ্ব ঘুরতে/নতুনত্ব খুঁজতে/জ্ঞান অর্জন করতে পারবে! অন্তরে চাইছ এমন কাউকে পেতে যার সঙ্গে এসব অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করবে! পরবর্তী ধাপে যেতে ভয় পেও না—but শুরুতে পুরোপুরি সম্পর্কে ডুবে গেলে সাবধান থাকবে কারণ এতে দ্রুত আগ্রহ হারাতে পারো!
সম্পর্ক শুরু হওয়ার আগে যেমন জীবন ছিল তা বজায় রাখবে—not otherwise দ্রুত আগ্রহ হারাবে!
যখন মনে হবে ঘুরাঘুরির আকাঙ্ক্ষা সীমাবদ্ধ করছে তখন সততার সঙ্গে কথা বলবা! একসঙ্গে অ্যাডভেঞ্চারের তালিকা বানাবে/লক্ষ্য নির্ধারণ করবে! এতে শুধু আত্মাটাই তৃপ্ত হবে না বরং আরও কাছাকাছি আসবে! তবে মনে রাখবে: সম্পর্কে দৈনন্দিন রুটিন/বাস্তবতা/স্থিতিশীলতার বিষয়ও আছে!
সবসময় আশা কোরোনা যে সঙ্গী সব কিছুতেই রাজি থাকবে! আপোস শিখতে হবে/স্থিতিশীলতা দিতে হবে যেটা তারা চায়!
এখনই শেকড় গাঁথবার সময় এসেছে/সঙ্গীতে মনোনিবেশ করবে! ক্রমাগত উত্তেজনা খোঁজা বাদ দিয়ে তাদের অগ্রাধিকার দেবে/অস্থিরতা দিয়ে অনিরাপদ বোধ করাবে না!
অতিরিক্ত অ্যাডভেঞ্চারের নেশায় অন্যদের সঙ্গে ফ্লার্টিংয়ে জড়াতে পারো—স্পষ্ট জানাবে কোথায় দাঁড়িয়ে আছ/কেমন লাগছে!
প্রাথমিক উত্তেজনা চলে গেলে পালাতে চাইলে ধৈর্য ধরবা/প্রতারণা করবে না! সবসময় মজা/উত্তেজনা থাকবে না! প্রথমদিকে লালসা/উত্তেজনা কমলেও ঘনিষ্ঠতা/ভালোবাসাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে!
অনুভূতি জানাবে/একসঙ্গে নতুন কিছু করার উপায় খুঁজবে!
আরও সংবেদনশীল হওয়া শেখ! ঠান্ডা যুক্তি দিয়ে আবেগ ঢেকে ফেলোনা/সঙ্গীর অনুভূতির প্রতি ধৈর্য ধরবা! তারা যখন অনুভূতি জানাবে তখন মানসিকভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা কোরোনা/শুনতে শেখ/আরও উন্মুক্ত হওয়া শেখ! তাদেরও শোনানো দরকার/বোঝানো দরকার!
আরও স্পষ্টভাবে অনুভূতি প্রকাশ করবে/আবেগিক দূরত্ব কমাবে! ধৈর্য ধরবা/অসহিষ্ণু হয়োনা যখন তারা আলাদা ভাবে কিছু করবে! তাদের অবস্থান বোঝার চেষ্টা করবে/অহংকার কমাবে!
মনে রেখ: কাজ কথার চেয়ে বড় হলেও মাঝে মাঝে প্রশংসাসূচক কথা বলা জরুরি! শুধু প্রশংসাতেই থেমে থেকোনা; অনুভূতি-কৃতজ্ঞতা কথায় প্রকাশ করবে!
মকর রাশির জন্য প্রেমের টিপস
মকর, পৃথিবী জাতীয় রাশি হিসেবে কর্মজীবনে নিষ্ঠা-উচ্চাকাঙ্ক্ষার জন্য পরিচিত!
তবে মনে রাখবে: সম্পর্কও যত্ন-পরিশ্রম দাবি করে! কাজ যেন ভালোবাসাকে ছাপিয়ে না যায়!
অফিস থেকে সময় বের করে একসঙ্গে আনন্দ উপভোগ করবে/দেখাবে যে মজাও করতে পারো! ক্যারিয়ারে এগোনোর সময় সঙ্গীকে পিছনে ফেলে রেখোনা!
সম্পর্কের প্রতিটি মুহূর্ত পরিকল্পনা করার চেষ্টা কোরোনা/সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা ছেড়ে দাও/সব কিছু স্বাভাবিকভাবে চলতে দাও/আরও বেশি উপভোগ করবে!
নিজের উচ্চাকাঙ্ক্ষায় কখনও কখনও চাইবে যাতে সঙ্গীও তোমার মতো উচ্চাকাঙ্ক্ষী হয়—but তাদের ওপর চাপ দিয়োনা/পরিকল্পনা অনুসরণ করতে বাধ্য কোরোনা! প্রত্যেক মানুষের সফলতার ধারণা আলাদা হতে পারে সেটা মেনে নেবে/বিশ্বাস রাখবে তারা নিজেদের ভাল বোঝে/নিজেদের সিদ্ধান্ত নিতে দেবে!
সহযোগিতা শিখবে/সবসময় নিজের মত ঠিক ধরে নেবে না/আপোস শিখবে/ভুল হলে মেনে নেবে! কখনও কখনও শান্তির জন্য নিজের মত ছাড়তে হবে/এতেই বন্ধন আরও দৃঢ় হবে!
সহানুভূতি-সহমর্মিতা বাড়াবে/শুধু নিজের লক্ষ্য নয় বরং তাদের আবেগিক চাহিদাকেও গুরুত্ব দিবে/ঠান্ডা বা দূরত্বপূর্ণ দেখাবে না/আবেগ খুলে দেখাবে যাতে তারা গভীরে জানতে পারে/অনুভূতি চেপে রাখবেনা/দুর্বলতা দেখাতে দ্বিধা করবেনা/
অহংকারী বা ঊর্ধ্বগামী হবেনা কারণ এতে সম্পর্কে ক্ষতি হয়/সম্মান দেখাবে/মতের মূল্য দিবে/
ক্ষমাশীল হবে/পুরোন ভুল অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করবেনা/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ্বাসযোগ্যতার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ গড়বে/
বিশ্বাস-বিশ^
(***দুঃখিত, এখানে একটি পুনরাবৃত্তি ঘটেছে — নিচ থেকে আবার শুরু করছি***)
ক্ষমাশীল হবে/পুরোন ভুল অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করবেনা/
ভবিষ্যতের দিকে তাকাবে বারবার পুরোন ভুল টেনে এনে আঘাত করবেনা/
সঙ্গীর বিশ্বাস-মান মূল্য দিবে/
নিজস্ব ধারণা চাপিয়ে দিবেনা/
সবসময় সত্য একটাই এমন ভাববেনা/
পার্থক্য মেনে নিবে/
সম্পর্কে ভারসাম্য খুঁজে নিবে/
ভালোবাসাকে গুরুত্ব দিবে/
পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ বজায় রেখে কঠোর পরিশ্রম করলে দৃঢ় ও সন্তোষজনক সম্পর্ক সম্ভব|
কুম্ভ রাশির জন্য প্রেমের টিপস
কুম্ভ, তোমার দূরত্বপূর্ণ স্বভাব অনেক সময় সঙ্গীর সঙ্গে সংযোগ কঠিন করে তোলে|
ঠান্ডা বা উদাসীন নও, তবে অনেক সময় নিজের ভেতরের জগতে ডুবে থাক|
সম্পর্ক উন্নতির জন্য চিন্তার বাইরে এসে বাইরের জগত উপভোগ করার চেষ্টা কর|
বন্ধ নও কিন্তু সেটা যেন সঙ্গী বুঝতে পারে|
গভীর চিন্তাশীল হলেও মাঝে মাঝে বাহ্যিক উদ্দীপনা দরকার|
প্রেমিকে আরও বেশি মনযোগ দিবে এবং তার কাছ থেকেও গ্রহণ করবে|
যেখানে কাজ করতে হবে তা হলো আবেগিক বুদ্ধিমত্তায়|
শুধু যুক্তি দিয়ে নয়–প্রেমির অনুভূতি বিবেচনায় নেবে|
প্রত্যেকেই আলাদাভাবে অনুভব করে–আরও সহানুভূতি দেখাবে|
অনেক সময় তারা শুধু আবেগিক প্রতিক্রিয়া চায়|
মন দিয়ে নয়–হৃদয় দিয়ে নেতৃত্ব দিতে শিখ|
সব কিছু অতিরিক্ত বিশ্লেষণ করোনা–গভীর অনুভূতির জায়গায় পৌঁছাতে দেবে|
আবেগ চেপে রাখবা না–যেটুকু ভাগাভাগি করা উচিত তা ভাগাভাগি করবে|
ঘনিষ্ঠতায় ভয় পেয়ে ঠান্ডা হয়ে যাবেনা|
কারও পক্ষে পুরোপুরি বোঝা সম্ভব নয়–এই ভুল ধারণায় থেকোনা|
সম্পর্ক তখনই গভীর হবে যখন তাকে আত্মায়-মনে প্রবেশ করতে দিবে|
চাহিদাগুলো জানাবে–প্রয়োজনে সাহায্যের আবেদন করবে|
এটা স্বাধীনতা কমায় না–বরং বিশ্বাস বাড়ায়|
সবশেষ: প্রত্যাশা কমাবে–আরও নমনীয় হবে|
সবসময় ঠিক ভাবলে ভালো সম্পর্ক সম্ভব নয়|
মন খুলে প্রেমির মতামত শুনবা–পার্থক্যে ধৈর্য ধরবা|
মীন রাশির জন্য প্রেমের টিপস
মীন, জল জাতীয় রাশি হিসেবে তুমি স্বপ্নালু ও রোমান্টিক|
তবে বাস্তবতায় পা রাখতে শিখ| শুধু কল্পনার জগতে হারিয়ে যেওনা| এখনই বাস্তব মুখোমুখি হওয়ার সময়–গভীর সংযোগ তৈরির সুযোগ কাজে লাগাও|
কল্পনা অনেক দূরে নিয়ে যেতে পারে–কিন্তু সব সম্পর্ক সিনেমার মতো নয়| আদর্শবাদিতা ছাড়–প্রেমিকে যেমন সে আছে তেমন দেখ|
বাস্তব আর কল্পনার মধ্যে পার্থক্য বুঝতে শিখ| আরও যুক্তিবাদী হওয়া দরকার|
অনুভূতি প্রকাশ করতে ভয় পেয়োনা| কী প্রয়োজন স্পষ্ট বল| যোগাযোগই মূল|
চুপ থেকোনা–দূরে থেকোনা–অথবা অসন্তুষ্ট হলে প্যাসিভ-অ্যাগ্রেসিভ হয়োনা|
প্রেমি তোমার মনের কথা পড়তে পারবে না–খোলাখুলি বল| ফাঁকা জায়গাগুলো পূরণের আশা করোনা–নিজেই স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেবে|
সংঘাত এলে ইতিবাচকভাবে মোকাবিলা শিখ| সমালোচনা ব্যক্তিগতভাবে নিওনা–সব কিছু তোমাকে ঘিরেই নয়|
ফিডব্যাক গ্রহণ শিখ| প্রত্যেক অভিজ্ঞতায় ব্যক্তিগত উন্নয়ন খুঁজ|
নিজেকে মূল্য দিবে| সম্পর্কে সীমারেখা নির্ধারণ করবে| অতিরিক্ত আত্মত্যাগ করলে ক্ষোভ জন্মাতে পারে|
প্রয়োজনে "না" বলতে শিখ| নিজের প্রয়োজন গুরুত্ব দিবে|
সবসময় উদ্ধারকারী হতে হবে এমন নয়| তারা প্রাপ্তবয়স্ক–নিজেদের সামলাতে পারবে|
শিল্পপ্রিয় স্বভাব কাজে লাগিয়ে নতুন শখ শুরু কর| সব আবেগ প্রেমিকে কেন্দ্র করে নয়–নিজেকে সময় দিবে| প্রেমির সীমাবদ্ধতা সম্মান করবে|
সবশেষ: বন্ধুদের কাছে সব কিছু বলোনা| বারবার অভিযোগ করলে তারা প্রেমিকে ভুল চোখে দেখতে পারে| কিছু বিষয় শুধু দুজনের মধ্যেই থাকুক|
বিনামূল্যে সাপ্তাহিক রাশিফল সাবস্ক্রাইব করুন
কন্যা কর্কট কুম্ভ তুলা ধনু বৃশ্চিক বৃষ মকর মিথুন মীন মেষ সিংহ